1. editor.dso@gmail.com : admin :
  2. shirsoaparadhnews@gmail.com : দৈনিক শীর্ষ অপরাধ : shirso Aparadh
  3. info.editor.dsa@gmail.com : Mahfuz Sarker : Mahfuz Sarker
রাত ৮:৫৫ ৮ই পৌষ, ১৪৩১ ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪
Title :
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানী ঢাকাসহ দেশে ১৯১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বন্যায় ১৪ হাজার ২৬৯ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দেশে সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকার গ্যাসের সন্ধান ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ কিশোর গ্যাংয়ের হাত থেকে ছোট ভাইকে উদ্ধার করতে যেয়ে বড় ভাই হারালেন নিজের প্রান নিখোঁজের দুই মাস পর বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার আশুলিয়ায় স্বামী-স্ত্রী সহ পাঁচ বছরের শিশুর মৃত্যু। গাইবান্ধায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার,সুরক্ষা ও শনাক্তকরণ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত।। প্রকাশিত সংবাদের একাংশের প্রতিবাদ। ফারস গ্রুপের চেয়ারম্যান আকরাম হোসেন হুমায়ুন বন্যার্তদের জন্য ৬৫ লাখ টাকা প্রদান। বিরামপুর বাজারে বিক্রি হচ্ছে অপরিপক্ক লিচু সংশয়ে জীবনের ঝুঁকি চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে থেমে থাকা জাহাজে মিলল পাঁচজনের মরদেহ মৌলভীবাজারে সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জের নামে  চলছে অবৈধ হুন্ডির রমরমা ব্যবসা। ফারইষ্ট লাইফ এর ঢাকা বিভাগীয় জোন ইনচার্জ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ৬ ডাকাত গ্রেপ্তার জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার অভিষেক অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন ‘বঙ্গবন্ধু রেল সেতু’র নাম পরিবর্তন ,নতুন নামকরণ করা হয়েছে ‘যমুনা রেল সেতু’। ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার : শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক ৩৭ তম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত। টঙ্গীতে বেইলি ব্রিজ ভেঙে ট্রাক তুরাগ নদীতে

যমুনা নদীতে বালু উত্তোলন,হুমকির মুখে গ্রামবাসী ও মুল্যবান বাধ

  • Update Time : বুধবার, জুলাই ১০, ২০২৪
  • 60 Time View

এমডি রেজওয়ান আলী (দিনাজপুর) বিরামপুর প্রতিনিধি-দিনাজপুরের বিরামপুরে যমুনা নদীতে বালু উত্তোলনে গ্রামবাসি ও প্রতিরক্ষা বাধটি হুমকির মুখে পড়েছে গ্রামবাসীর অভিযোগ উঠেছে। বিরামপুর উপজেলার পৌরসভাধীন ৯নং ওয়ার্ডের ভবানীপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে যমুনা নদীর পাড়টি গ্রাম প্রতিরক্ষায় স্থানীয় প্রশাসন কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে বাধটি নির্মাণ করেছে।
এলাকার জনসাধারণকে বিভিন্ন প্রকার প্রলোভন দেখিয়ে তাদের আবাদি জমি থেকে বালু উত্তোলন করেন। ফলে গ্রামবাসি হুমকির মুখে পড়েছে বলে অভিযোগ করেন গ্রামবাসি। এভাবে গ্রামের মধ্য দিয়ে বালু উত্তোলনের ফলে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বেড়িবাধসহ উপজেলার প্রায় ২০-২৩টি গ্রামের আবাদি জমি,ঘর-বাড়ী জামে মসজিদ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে পড়েছে। বেড়িবাধের পাশে যমুনা নদীতে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় বালু ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগনের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন সময় ঘটতে পারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। স্থানীয়রা জানান,বিরামপুর উপজেলার উপজেলার একাধিক গ্রামের জনসাধারণ যমুনা নদীর তীরবর্তি এলাকার মানুষ পারিপার্শ্বিক কারণেই অসহায় ভাবে জীবন যাপন করে আসছে। উপজেলার প্রায় অনেক গ্রামের আবাদি জমি,ঘরবাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষার্থে বর্তমান সরকার কয়েক কোটি টাকা ব্যায়ে বেড়িবাঁধ নির্মান করেছে। কিন্তু ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের ফলে যে কোন সময় বেড়িবাঁধটি ভেঙ্গে পার্শ্ববর্তি এলাকা প্লাবিত হওয়ার চরম সম্ভাবনা রয়েছে। এলাকার কিছু বিত্তশালী মহল প্রশাসনকে ম্যানেজ করে যমুনা নদীর
যমুনা নদীতে বিশাল দুটি ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করছে। বালু উত্তোলনের কারণে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বেড়িবাঁধসহ ওই সব এলাকায় নতুন করে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। বালু বিক্রেতা এলাকার প্রভাবশালী বিধায় কেউ এদের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। যমুনা তীরবর্তি গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও ভূক্তভোগিরা ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনকারীদের নিষেধ করা সত্যেও তারা পৃথক পৃথক বিশাল দুটি ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে যাচ্ছে। ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রায়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং দিনাজপুর জেলা প্রশাসক বরাবর অনেক অভিযোগ করেও কোন লাভ হয় নাই। যমুনা নদীর তীরবর্তি এলাকার কয়েকটি গ্রামের জমিজমা ও ঘরবাড়ী বিলীন হয়ে গেছে,বাকী গ্রামগুলো ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষার্থে কোটি টাকা ব্যয় করে বেড়িবাঁধ নির্মান করা হয়েছে। ওই এলাকা কিছু প্রভাবশালী ব্যাক্তি দুটি ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে বিক্রি অবাধে ক্রয় বিক্রয় করছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট মুঠোফোনে কথা জানতে চাইলে তিনি জানান বিষয়টি আমি দেখছি। এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা গেছে স্থানীয় ভূমি কার্যালয় ম্যানেজ করে যমুনা নদীর জেগে ওঠা চর ও তীর খননযন্ত্র বসিয়ে একটি বালু খেকো চক্রের দল বালু উত্তোলন করে আসছে। এ বালু গুলো ট্রাক্টর দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন দুই হাজার দশ এর চার এর খ এবং গ ধারা অনুযায়ী সেতু কালভার্ট বাঁধ সড়ক মহাসড়ক বন রেললাইন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনা অথবা আবাসিক এলাকা থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে বালু তোলা যাবে না। নদীর তীর ভাঙনের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও বালু তোলা নিষেধ। বালু উত্তোলনের ফলে বর্ষাকালে নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলোতে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে প্রতি বছর বিলীন হয়েছে ফসলি জমি বসতভিটা ঘরবাড়ি মসজিদ মন্দির সড়ক স্কুলসহ নানা স্থাপনা। সেই সময় ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড ভাঙন রোধ করা সম্ভব হয়ে ওঠে নাই। ফলে বালু উত্তোলনের কারণে হুমকির রয়েছে গ্রামবাসি।

খবরটি ভাল লাগলে লাইক-শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

More News Of This Category

© All rights reserved © 2012- 2024

Theme Customized By Diggil Agency
Verified by MonsterInsights