1. editor.dso@gmail.com : admin :
  2. shirsoaparadhnews@gmail.com : দৈনিক শীর্ষ অপরাধ : shirso Aparadh
  3. maria.sgbd@gmail.com : Saiful : Saiful
  4. info.editor.dsa@gmail.com : Mahfuz Sarker : Mahfuz Sarker
Mahfuz দাফনের ১৭ দিন পর জীবিত উদ্ধার! - দৈনিক শীর্ষ অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন রাত ৪:৩৪ ২৭শে ভাদ্র, ১৪৩২ ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম :
হিজলায় মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন। কাতারে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ আমতলীতে এতিমখানায়, ৪ সাংবাদিক এর বিরুদ্ধে চাদাবাজির অভিযোগ জালিয়াতির মাধ্যমে কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে মাহমুদুল হাসানের অবৈধ নিয়োগ নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ সরকার রাজস্থলীতে বিমাছড়া পাড়ায় পানি সংকট দূর করলো সেনাবাহিনী গাইবান্ধায় মহিলা দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত।। সাবেক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মানিক ও যুবলীগ নেতা মনির (আলাল-দুলাল) দুই ভাই বেপরোয়া। পটুয়াখালী ভার্সিটিতে, সামুদ্রিক শৈবাল থেকে, তৈরি হচ্ছে দেশ বিদেশের পুষ্টিকর খাবারসহ নানান প্রসাধনী।।

দাফনের ১৭ দিন পর জীবিত উদ্ধার!

  • Update Time : রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫
  • ১১২ Time View

মনির মিয়া: সিনেমার গল্প নয়, বাস্তব ঘটনা—অসাধারণ বুদ্ধিমত্তায় হত্যা মামলা মিথ্যা প্রমাণ করলেন পুলিশ সদস্য মুস্তাফিজুর রহমান

সিলেটের ওসমানীনগরে নিখোঁজের ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলার নাটকীয় সমাপ্তি ঘটেছে। দাফনের ১৭ দিন পর কিশোর নাঈমকে জীবিত উদ্ধার করেছে পুলিশ।

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, সিলেট জেলার ওসমানীনগর উপজেলার গোয়ালা বাজার ইউনিয়নের বাসিন্দা কনাই মিয়ার ছেলে রবিউল ইসলাম নাঈম (১৭) স্থানীয়ভাবে একটি রেস্টুরেন্টে কাজ করতেন। রেস্টুরেন্টটির মালিক বগুড়া জেলার বাসিন্দা বুলবুল ফকির।

গত ২৪ জুলাই হঠাৎ করে দোকান থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় নাঈম। বিষয়টি পরিবারকে জানান রেস্টুরেন্ট মালিক। খোঁজাখুঁজির পরও তাকে না পেয়ে নাঈমের পরিবার ওসমানীনগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

অপরদিকে ৩ আগস্ট মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থানা পুলিশ অজ্ঞাতনামা এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করে। খবর পেয়ে নাঈমের পরিবার গিয়ে লাশ শনাক্ত করে এবং সেটিকে নাঈম বলে দাবি করে। পরে ৫ আগস্ট লাশ গ্রামের বাড়িতে এনে দাফনও সম্পন্ন করা হয়।

এই ঘটনার পর নাঈমের পরিবার বগুড়ার বাসিন্দা রেস্টুরেন্ট মালিক বুলবুল ফকিরকে প্রধান আসামি করে কুলাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলাটির তদন্তভার দেওয়া হয় থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মুস্তাফিজুর রহমানের ওপর।

এসআই মুস্তাফিজুর রহমান মামলার তদন্তে নেমে প্রধান আসামি বুলবুল ফকিরকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠান। তবে মামলার বিভিন্ন ক্লু বিশ্লেষণ করে তিনি ঘটনাটির সত্যতা নিয়ে সন্দিহান হন। অবশেষে দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর ২৩ আগস্ট হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামে নানা বাড়ি থেকে জীবিত অবস্থায় নাঈমকে উদ্ধার করেন।

পুলিশের এ সাফল্যে স্থানীয়দের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। একটি হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন ও দাফনের ১৭ দিন পর জীবিত উদ্ধার নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী ঘটনা হয়ে থাকবে।

খবরটি ভাল লাগলে লাইক-শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

More News Of This Category
Theme Customized By Diggil Agency
Verified by MonsterInsights