1. editor.dso@gmail.com : admin :
  2. shirsoaparadhnews@gmail.com : দৈনিক শীর্ষ অপরাধ : shirso Aparadh
  3. maria.sgbd@gmail.com : Saiful : Saiful
  4. info.editor.dsa@gmail.com : Mahfuz Sarker : Mahfuz Sarker
মৌলভীবাজারে সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জের নামে চলছে অবৈধ হুন্ডির রমরমা ব্যবসা। - দৈনিক শীর্ষ অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:১৬ অপরাহ্ন দুপুর ২:১৬ ২৭শে ভাদ্র, ১৪৩২ ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম :
ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি- বার্ষিক সম্মেলন অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে স্থগিত করায়, প্রতিবাদ সমাবেশ। দুমকি উপজেলায়, লেবুখালী পায়রা সেতুর টোল প্লাজার উত্তর পার্শ্বে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার।। বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সমাবেশ হিজলায় মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন। কাতারে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ আমতলীতে এতিমখানায়, ৪ সাংবাদিক এর বিরুদ্ধে চাদাবাজির অভিযোগ জালিয়াতির মাধ্যমে কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে মাহমুদুল হাসানের অবৈধ নিয়োগ নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ সরকার রাজস্থলীতে বিমাছড়া পাড়ায় পানি সংকট দূর করলো সেনাবাহিনী গাইবান্ধায় মহিলা দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত।।

মৌলভীবাজারে সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জের নামে  চলছে অবৈধ হুন্ডির রমরমা ব্যবসা।

  • Update Time : সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৭২২ Time View

সায়েদা বেগম, জেলা মৌলভীবাজার :

বর্তমানে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পরিবর্তন হওয়ায় প্রবাসীরা অধিক পরিমাণে মানুষ দেশে আসতে শুরু করেছেন।মৌলভীবাজার জেলা শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ বিদেশে থাকায়, সেই সুযোগে এখন  সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জ বৈধতার আড়ালে অবৈধ ব্যবসা বাণিজ্য চলছে জমজমাট।ফলে বিপুল পরিমাণে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

প্রবাসীদের কষ্ঠার্জিত রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখছে। বড় অবদান রাখছে। প্রবাসী অধ্যুষিত মৌলভীবাজার জেলায় প্রবাসীদের কেন্দ্র করে জমজমাট ডলার-পাউন্ড ও বৈদেশীক মুদ্রা কেনাবেচার অবৈধ ব্যবসা। অনেকটাই বেপরোয়া হুন্ডি ব্যবসা। জেলার ৭টি উপজেলার প্রতিটি শহর ও হাটবাজারে নানা কায়দা কৌশলে চলছে এমন রমরমা ব্যবসা। অভিযোগ উঠেছে দীর্ঘদিন থেকে মানি এক্সচেঞ্জের নামে অবৈধভাবে এমন হুন্ডি ব্যবসা চললেও তা বন্ধে তৎপর নয় বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও স্থানীয় প্রশাসন। জানা যায়, নির্দিষ্ট ব্যাংক ছাড়া জেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত একটিমাত্র ফরেন মানি এক্সচেঞ্জের বৈধ (সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জ, বেরিপাড়, দর্জিমহল্লা মৌলভীবাজার) দোকান। তবে সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের অভিযোগের অন্ত নেই। তারা একমাত্র বৈধ ফরেন মানি এক্সচেঞ্জের ব্যবসায়ী দাবিদার হওয়ায় ডলার পাউন্ড ক্রয় ও বিক্রয়ে অধিক মুনাফায় গ্রাহকদের হয়রানি করছেন।

মৌলভীবাজার জেলায় একমাত্র লাইসেন্স প্রাপ্ত সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জ যার কারণে সকাল সন্ধ্যা কাষ্টমারের ভীর লেগে থাকে। প্রতিদিন হাজার হাজার ডলার ক্রয় -বিক্রয় করতে পারে।অথচ যেখানে সর্বোচ্চ প্রতিদিন ৫০,০০০০০ লক্ষ টাকা লেনদেন করতে পারবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম আছে ।সেখানে একটা জেলায় একটা বৈধ মানি এক্সচেঞ্জ থাকার পর ও মাত্র ১৫%  ভ্যাট নপ্রদান করে সরকারকে  তা জুবায়ের মিয়ার জবানবন্দীতে  আমরা জানতে পারি ।তাহলে দোকানে স্টাফ আছে ৮ জন,২ টা দোকান ভাড়া ,কারেন্ট বিল,মালিক খরচ দিয়া কিভাবে এত বড় একটা প্রতিষ্ঠান চলতে পারে।তখন আবার সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জ স্টাফ জুবায়ের মিয়ার কাছে কারণ জানতে চাইলে তিনি সঠিক উত্তর না দিয়ে সেই প্রসঙ্গ থেকে এড়িয়ে যান।আমরা গ্রাহকদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে আর ও জানতে পারি সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জ বিরুদ্ধে গ্রাহকদের অভিযোগের অন্ত নেই।ডলার পাউন্ড ক্রয় ও বিক্রয় অধিক মুনাফায় হয়রানির শিকার হচ্ছে তাঁরা।তার পাশাপাশি নিয়মের বাহিরে গিয়ে কাস্টমারদের কাছ থেকে পাসপোর্ট বা কোন ডকুমেন্ট ছাড়া মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করছে,বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন অনুযায়ী লাইসেন্স একটা কিন্তু তারা মেসার্স মাসুদ ফার্মা ও সৈয়দ মানি এক্সচেঞ্জ ২ টা দোকান নাম ব্যবহার করে ব্যবসা চালাচ্ছে।

মৌলভীবাজার মোস্তফাপুর বাসিন্দা সৈয়দ আতাউর রহমান আবুলের ছেলে সৈয়দ মাসুদ আহমদ জেলার দায়িত্বে পালনে সেনাবাহিনীর কমান্ডারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন, বেড়িরপাড় সোনালী ব্যাংক বৈদেশিক বাণিজ্য শাখার আশেপাশে অভিযোগ্ত অবৈধ দোকান রয়েছে। অধিক মুনাফায় ক্রয় বিক্রয় করে রাষ্টের ক্ষতি করছেন।এই অভিযোগে তিনি অভিযুক্ত করেছেন,স্বপ্ন দাস,খোরশেদ মিয়া,জাহাঙ্গীর মিয়া,নুবেল তরফদার টিটু,মামুন তরফদার,আশরাফুল ইসলাম কাইয়ুম,জমির মিয়া,জুবায়ের আহমদ,কোরশি সহ আর ৮-১০ জন।

সরেজমিনে জানাযায় , অভিযুক্তদের মধ্যে নুবেল তরফদার টিটু,মামুন তরফদার, ও আশরাফুল ইসলাম কাইয়ুম সোনালী ব্যাংক বৈদেশিক বাণিজ্য শাখার আশেপাশে তাঁদের কোন দোকান বা ব্যবসার তথ্য পাওয়া যায়নি,আর বাকি অভিযোগক্ত যারা তাদের দোকান থাকলে ও তাঁরা বিভিন্ন ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন।

 তাছাড়া ও মুস্তাকিন মিয়ার ও আব্দুল মুমিন এর  কাছ থেকে আর ও না জানা অনেক তথ্য জানতে পারি।তাদের কাছে অনিয়ম যেন নিয়ম হয়ে পরেছে শুক্র বার শনি বার ও নিয়মিত প্রতিষ্ঠান খোলা থাকে।

বাংলাদেশ ব্যাংক  সিলেট শাখার ঊর্ধ্বতন একাধিক কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে জানান,  একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দিয়ে পুরো জেলা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। জেলাটি প্রবাসী অধ্যুষিত। তাই অবৈধ ব্যবসা রোধ করতে আরও একাধিক শাখার লাইসেন্স দেয়ার প্রয়োজন বলে আমারা মনে করছি। তারা জানান, অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ বা হুন্ডি বন্ধ করতে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

খবরটি ভাল লাগলে লাইক-শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

More News Of This Category
Theme Customized By Diggil Agency
Verified by MonsterInsights