সামিমা আক্তার:
রাজধানীর ডেমরা পশ্চিম টেংরা, সারুলিয়া এলাকায় সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা রশিদ মাষ্টার (৪৫) এর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, প্রতারণার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত-১৭ অক্টোবর ২০২৪ ইং তারিখে: অভিযোগ হয়েছে বলেও জানা গেছে। জনস্বার্থে এক সংবাদকর্মী এই অভিযোগ করেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)কে অভিযোগের বিবরণের জানা গেছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর ও আওয়ামী লীগ নেতা রশিদ মাষ্টার দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, প্রতারণার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন। তিনটি বাড়ির মালিক এই আওয়ামী লীগ নেতা (রশিদ মাস্টার)। তার মালিকানাধীন বাড়িগুলোর, ১০ তালা বাড়ি নং ২৯৫ ,এম এ রশিদ মাষ্টার কমপ্লেক্স, পশ্চিম টেংরা, সারুলিয়া, ডেমরা, বাড়ি ৫ তালা বাড়ি নং ৭০, মাস্টার মঞ্জিল প্রোঃ এম এ রশিদ মাস্টার পূর্ব সারুলিয়া ডেমরা, রুপগঞ্জ থানা এলাকা রয়েছে আরও ১টি বাড়ি। রশিদ মাষ্টারের বৈধ কোন ব্যাবসা নাই। ফ্ল্যাট বিক্রয়ের নামে বহু মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।দীর্ঘদিন ধরে নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকলেও রাজনৈতিক প্রভাব দেখিয়ে সবসময় ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন। স্থানীয়রা জানায় ,রশিদ মাস্টার মানুষের সাথে ফ্ল্যাট বিক্রি করার নামে প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা, ভুক্তভোগীরা আইনের কোনো সহযোগিতা পায় নাই কারণ সে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার আমলে ঢাকা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম (মনু) ছত্র ছায়ায় ছিলো , তার পরবর্তীতে হারুন অর- রশিদ (মুন্না) সাথে রাজনীতি করেছে, সে একজন বাক প্রতিবন্ধী হয়ে কিভাবে এত বাড়ির সম্পত্তির মালিক এটা ভাবার বিষয় , বর্তমানে দেশপ্রেমিক সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে ভোক্তাভোগীরা । এ বিষয়ে সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা রশিদ (মাষ্টার)দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)কে অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে তিনি জানান, দুদকের চেয়ারম্যান আমার, দুদকে আমার ভাই ব্রাদার আছে, দুর্নীতি দমন দুদকের চেয়ারম্যান আমি নিজেই বানাই। যারা রাজনীতি করে তার ভিতরে আমি রশিদ মাস্টার সলিড আমি এক নাম্বার রাজনীতি করেছি, আর যারা রাজনীতি করে তারা সবাই দুই নাম্বার বাড়ির বিষয় জানতে চাইলে তিনি জানান, আল্লাহর রহমতে আমি যেই টাকা কামাই নিছি ।
মন্তব্য করুন