1. editor.dso@gmail.com : admin :
  2. shirsoaparadhnews@gmail.com : দৈনিক শীর্ষ অপরাধ : shirso Aparadh
  3. maria.sgbd@gmail.com : Saiful : Saiful
  4. info.editor.dsa@gmail.com : Mahfuz Sarker : Mahfuz Sarker
খুলনায় মোবাইল কেনাবেচার ফাঁদে ফেলে পরিকল্পিত হত্যা। - দৈনিক শীর্ষ অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন রাত ৩:৫৯ ২৭শে ভাদ্র, ১৪৩২ ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম :
হিজলায় মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন। কাতারে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ আমতলীতে এতিমখানায়, ৪ সাংবাদিক এর বিরুদ্ধে চাদাবাজির অভিযোগ জালিয়াতির মাধ্যমে কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে মাহমুদুল হাসানের অবৈধ নিয়োগ নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ সরকার রাজস্থলীতে বিমাছড়া পাড়ায় পানি সংকট দূর করলো সেনাবাহিনী গাইবান্ধায় মহিলা দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত।। সাবেক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মানিক ও যুবলীগ নেতা মনির (আলাল-দুলাল) দুই ভাই বেপরোয়া। পটুয়াখালী ভার্সিটিতে, সামুদ্রিক শৈবাল থেকে, তৈরি হচ্ছে দেশ বিদেশের পুষ্টিকর খাবারসহ নানান প্রসাধনী।।

খুলনায় মোবাইল কেনাবেচার ফাঁদে ফেলে পরিকল্পিত হত্যা।

  • Update Time : বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫
  • ৯৭ Time View

খুলনা প্রতিনিধি

খুলনার খালিশপুর থানার বয়রা বৈকালি এলাকার তরুণ আশিকুল বাসার সাদ (বয়স আনুমানিক ২২–২৪), পিতা খাইরুল বাসার বাবলু, গত ৯ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টার দিকে চা খাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হন। জানা গেছে, তার কাছে মোবাইল কেনার জন্য ১০ হাজার টাকা ছিল।
চা খাওয়ার পর দোকান থেকে বেরিয়ে ‘ইমন’ নামের এক যুবকের সঙ্গে বৈকালি আফজালের মোড়ে যান তিনি। রাত তখন ৮টা। মোবাইল কেনাবেচার কথা বলে সাদকে সেখান থেকে নিয়ে যাওয়ার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।

পরদিন, ১০ এপ্রিল সকাল ১০টার দিকে ফেসবুকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অজ্ঞাতপরিচয় এক মরদেহের ছবি দেখে সাদের পরিবার সেখানে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করে।
পরে জানা যায়, রূপসার কুদির বটতলা এলাকার মেইন রোডে রাত ৯টা ২৫ মিনিটে এক ভ্যানচালক অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকা এক যুবককে দেখতে পান, যিনি পরে সাদ হিসেবে শনাক্ত হন। সন্দেহ করা হচ্ছে, ইমন তাকে সেখানে ফেলে রেখে আসে বা হত্যাকারীদের হাতে তুলে দেয়।
অভিযুক্ত ইমন, পিতা আশরাফ ওরফে বড়ো মিয়া, বৈকালি এলাকার ল্যাংটা চাচার মাজারসংলগ্ন এলাকায় বসবাস করেন।
সাদের পরিবারের অভিযোগ ইমনই পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করেছে। হত্যাকাণ্ডে আরও কেউ জড়িত থাকতে পারে বলেও তাদের ধারণা। হত্যার বিষয়টি গোপন রাখতে ইমন ও তার পরিবার থেকে বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
সাদের পিতা রূপসা থানায়
লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, অভিযোগ পত্রে সাদের পরিবারের ফোন নাম্বার না দিয়ে একটি অন্য অপরিচিত নাম্বার পরিকল্পিত ভাবে দেয় এস আই ইয়াসিন আরাফাত যা দেখে পরিবার হতবাক ও ক্ষুব্ধ।

নিহত সাদের পিতা-মাতা ও বড় বোন গণমাধ্যম কর্মী নাহিদা আক্তার লাকী মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। তারা সকল গণমাধ্যম, প্রশাসন, মানবাধিকার সংগঠন এবং সরকারের কাছে দ্রুত বিচার ও প্রকৃত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

খবরটি ভাল লাগলে লাইক-শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

More News Of This Category
Theme Customized By Diggil Agency
Verified by MonsterInsights