আব্দুল আজিজ তিতাস উপজেলা প্রতিনিধিঃ
তিতাসে আজকের পর থেকে আর কোন সন্ত্রাস হবে না। কিছুদিন পুর্বেও সন্ত্রাসীরা অস্ত্রের ঝনঝনানি দিতো। আজকে এ এলাকার বড় বড় নেতারা কোথায়? যারা সন্ত্রাসী, গুন্ডামী করেছিলো, যারা কথায় কথায় হুমকি-ধমকি দিতেন। গতকাল ৫অক্টোবর শনিবার বিকালে কুমিল্লার তিতাসের গাবতলী মাঠে আয়োজিত কর্মী সমাবেশে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সাতানী ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে তিনি আরো বলেন, গত ১৫বছরে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আমলে বিএনপির নেতাকর্মী ও বিরোধী মনা মানুষের বিরুদ্ধে প্রায় ৩৫ লক্ষ মিথ্যা মামলা হয়েছে। খুনি হাসিনা মনে করেছিলো তাকে কেউ ক্ষমতা থেকে নামাতে পারবে না। সে জন্য বহু খুন, ঘুম ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য তৈরী করেছিলো। আমাদের আগামী দিনের প্রধানমন্ত্রী বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে এদেশের মানুষ ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে এবং ছাত্র-জনতাসহ দেশের মানুষের আন্দোলনে হাসিনা তার বোনকে নিয়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে।
সাতানী ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের যৌথ উদ্যােগে আয়োজিত কর্মী সমাবেশে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হয়।
কর্মী সমাবেশে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মো. ঈসমাইল হোসনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র যুগ্ম আহবায়ক জসিম উদ্দিন, তিতাস উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ওসমান গনী ভূঁইয়া, সদস্য সচিব মেহেদী হাসান সেলিম ভূঁইয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেন মোল্লা,, মাহাবুব আলম সরকার, গোলাম জিলানী, রুবি ইসলাম, মোঃ কামরুজ্জামান হিরা, সাতানী ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল করিম মুন্সি, সাংগঠনিক সম্পাদক ডি.এম রাসেল মেম্বার, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন মাষ্টার, উপজেলা শ্রমিক দলের সদস্য সচিব মফিজুল ইসলাম বশির, উপজেলা জাসাসের যুগ্ম আহ্বায়ক এইচ এম জাকির সওদাগর, সাতানী ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন আলম, মোঃ রুকনউদ্দিন, কামাল হোসেন মোল্লা, মোঃ রাতুল সরকারসহ উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন