1. editor.dso@gmail.com : admin :
  2. shirsoaparadhnews@gmail.com : দৈনিক শীর্ষ অপরাধ : shirso Aparadh
  3. info204@noreply0.com : linomacandie49 :
  4. info196@noreply0.com : nellyowen232 :
  5. maria.sgbd@gmail.com : Saiful : Saiful
  6. info197@noreply0.com : salinadwm6175 :
  7. info.editor.dsa@gmail.com : Mahfuz Sarker : Mahfuz Sarker
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০৯:২৭ অপরাহ্ন রাত ৯:২৭ ৮ই আষাঢ়, ১৪৩২ ২২শে জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম :
রাজবাড়ীতে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ ছেলের গ্রেপ্তার আতংকে হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্বপ্রকাশে সংবাদ সম্মেলন নলছিটিতে সড়ক সংস্কারে অনিয়ম, তদন্তে দুদক ‘বই’ প্রতীকে নিবন্ধন পেতে ইসিতে বাংলাদেশ আজাদী পার্টির আবেদন রাজবাড়ীতে মাদক মামলার ১১ জন গ্রেফতার। গাইবান্ধায় মসজিদের দেড় টন চাল আত্মসাতের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে তিতাসে আ.লীগ নেতা শহিদুল্লাহ গ্রেপ্তার খিলগাঁও বনশ্রীতে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবল মশিউর রহমানের বিরুদ্ধে ভূমিদস্যুর ও চাঁদা দাবির অভিযোগ এবারের নির্বাচন হবে আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে

চাহিদাপত্র ব্যানিজ্যে অভিযোগ, পিডিরা কাজ দেন ১০% কমিশনে

  • Update Time : সোমবার, ২ জুন, ২০২৫
  • ৭৫ Time View

আব্দুল হক,নিজস্ব প্রতিনিধি: বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কতৃপক্ষের কয়েকজন প্রকল্প পরিচালকের বিরুদ্ধে কোটেশনে চাহিদাপত্র বিক্রি’র অভিযোগ উঠেছে। টাকার বিনিময়ে পছন্দের ঠিকাদারদের নিকট চাহিদাপত্র বিক্রি’র অভিযোগ ‘ভূগর্ভস্থ সেচ নালা বর্ধিতকরণের মাধ্যমে সেচ এলাকার সম্প্রসারণ’ প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) শহীদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এর আগে শহীদুর রহমানের বিরুদ্ধে ১৯ কোটি টাকার কাজ পছন্দের ঠিকাদারদেরকে পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিলো। পরে সেই দরপত্র প্রক্রিয়া বাতিল করা হয়। এরপর দুদকও অভিযান চালায় দপ্তরটিতে। তবুও থেমে নেই প্রকল্প পরিচালক শহীদুর রহমান। সম্প্রতি বিভিন্ন রিজিয়ন থেকে কাজের জন্য পাটিসিফেশন নিয়ে কোটেশনে কাজ দিচ্ছেন তিনি। নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল, মোস্তাফিজ মামুনসহ অনেকের নিকট চাহিদাপত্র নেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান পিডি শহীদুর ১০% কমিশনে চাহিদাপত্র বিক্রি করছেন। এছাড়াও অনেক ঠিকাদারের নিকট তিনি অগ্রিম টাকা নিয়েছেন, কাজ দিবেন বলে। ওইসব ঠিকাদার এখনো কাজ পায়নি। টাকাও ফেরত দিচ্ছেন না শহীদুর রহমান।
অপরদিকে সেচ প্রকল্পসহ আরেক পিডি শিব্বির আহমেদের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ উঠেছে। তিনিও অর্থের বিনিময়ে চাহিদাপত্র বিক্রি করছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে প্রকল্প পরিচালকদের ফোন দিলে তাঁরা কেউ ফোন রিসিভ করেননি।
কাজ বঞ্চিত কিছু ঠিকাদার জানায়, পিডিরা চাইলে যে কাউকে কাজ পাইয়ে দিতে পারেন। পছন্দের ঠিকাদারদের নিকট অগ্রীম টাকা নেয় তাঁরা। এছাড়াও প্রতিটি কাজে ১০% কমিশন পায় পিডিরা। এসব বন্ধ হওয়া উচিত। এসব বন্ধ হলে কাজের মান ভালো হবে। এলটিএম বা আরএফকিউ একেবারে বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এটা অফিসারদের ধান্ধাবাজির একটি চলমান প্রক্রিয়া।
এ বিষয়ে জানতে বিএমডিএ’র নির্বাহী পরিচালক তরিকুল আলমকে ফোন দিলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর বারংবার একই প্রশ্ন শুনে, কিন্তু উত্তর না দিয়ে আবারও বলেন হা বলতে থাকেন। আবারও প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন আপনি বলতে থাকেন আমি শুনছি। অবশেষে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।

খবরটি ভাল লাগলে লাইক-শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

More News Of This Category

© All rights reserved © 2012- 2024

Theme Customized By Diggil Agency
Verified by MonsterInsights